মহাবিশ্বে প্রাণ ও বুদ্ধিমত্তার খোঁজে – অভিজিৎ রায় ও ফরিদ আহমেদ

অভিজিতের ❛প্রাণের প্রাণ জাগিছে তোমারি প্রাণে -৫❜ এর জন্য ধন্যবাদ

লিখেছেনঃ  বেনু অভিজিতকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি  লাইফ পার্ট – ৫ লেখার জন্য, এত চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে এত সহজভাবে কেউ লেখেনি আগে। বিশেষ করে যেহেতু এটা বিজ্ঞানের একটা বিষয়, এটা সাধারণত সবার কাছে জটিল একটা সাবজেক্ট। কিন্তু ওর বাচন ভঙ্গির প্রকাশে এটা আমাদের মত সাধারণ মানুষ রাও পড়ে জীবন সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহ বোধ করি। …

অভিজিতের ❛প্রাণের প্রাণ জাগিছে তোমারি প্রাণে -৫❜ এর জন্য ধন্যবাদ আরও পড়ুন »

প্রাণের সন্ধান খুঁজিছে প্রাণ মম

লিখেছেনঃ ড. বিপ্লব পাল Throughout these infinite orbs of mingling light, Of which yon earth is one, is wide diffused A Spirit of activity and life, That knows no term, cessation, or decay. – P B Shelley (Queen Mab, 1813)   (অসীম বিদীর্ণ পরিব্যাপ্ত আলােকসজ্জা যে অনন্তের অনুপ্রাণ ধরিত্রীর বুকে প্রাণের স্পন্দনে জেগে ওঠা প্রাণ …

প্রাণের সন্ধান খুঁজিছে প্রাণ মম আরও পড়ুন »

ডারউইনঃ বিশ্বে ও মহাবিশ্বে

লিখেছেনঃ দ্বিজেন শর্মা আমি অনেক দিন থেকেই প্রকৃতি ও পরিবেশ নিয়ে লিখছি। যখন শুরু করেছিলাম তখন একা ছিলাম। এখন অনেকেই লিখছেন। কেউ কেউ আমার লেখায় অনুপ্রাণিত হয়ে থাকবেন এবং তাতে আমি আনন্দিত। কেননা সবাই নিজের কাজের ফল দেখতে চান। একসময় ডারউইন ও বিবর্তনবাদ নিয়েও অনেক লিখেছি; শুরু বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রজীবন থেকে। আমরা সেখানে পড়েছি বিবর্তনবাদের ঢাউস …

ডারউইনঃ বিশ্বে ও মহাবিশ্বে আরও পড়ুন »

পাঠ প্রতিক্রিয়া: মহাবিশ্বে প্রাণ ও বুদ্ধিমত্তার খোঁজে

লিখেছেনঃ প্রদীপ দেব অভিজিৎ রায় ও ফরিদ আহমেদের ‘মহাবিশ্বে প্রাণ ও বুদ্ধিমত্তার খোঁজে’ বই আকারে বেরিয়েছে ২০০৭ সালে। পরের বছর বেরিয়েছে এর পরিবর্ধিত দ্বিতীয় সংস্করণ। মুক্তমনায় যখন ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হচ্ছিল – তখনই পড়েছিলাম সবগুলো পর্ব। কিন্তু আমার স্বভাব কুঁড়েমির কারণে কোন প্রতিক্রিয়াই লিখে রাখা হয়নি তখন। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে দেশে গিয়ে ঢাকার আজিজ সুপার …

পাঠ প্রতিক্রিয়া: মহাবিশ্বে প্রাণ ও বুদ্ধিমত্তার খোঁজে আরও পড়ুন »

০২. বিজ্ঞান নাকি অপবিজ্ঞান?

অনেক বিজ্ঞানীই আছেন যারা মনে করেন যে, সেটি প্রকৃত বিজ্ঞান নয় বরং অপবিজ্ঞান বা ছদ্মবিজ্ঞান (Pseudoscience)। তাদের এহেন ধারণার প্রধান ভিত্তি হচ্ছে ভুল প্রমাণেয়তা (Falsifiability) যার মাধ্যমে কার্ল পপার (Karl Popper) বিজ্ঞান এবং অপ-বিজ্ঞানের পার্থক্যের মানদন্ড করেছেন অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে। পপারের মতে, যুগে যুগে বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত হয়েছে বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের গ্রহণযােগ্যতা নয় বরং বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলাের …

০২. বিজ্ঞান নাকি অপবিজ্ঞান? আরও পড়ুন »

০১. সেটি (SETI): মহাজাগতিক বুদ্ধিমত্তার সন্ধানে

বহির্বিশ্বে মহাজাগতিক সভ্যতা আছে কিনা তা যাচাই করার সহজ পন্থা হিসাবে প্রায় অর্ধ শতাব্দী আগে বিজ্ঞানীরা বেতার সঙ্কেতকে বেছে নেন। কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানী গুইসেপ ককোনি (Giuseppe Cocconi) এবং ফিলিপ মরিসন (Philip Morrison) ১৯৫৯ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞান সাময়িকী ‘Nature’-এ ‘Searching for Intersteller Communications’ নামে একটি গবেষণাপত্রে মত প্রকাশ করেন যে, বেতার তরঙ্গ হতে পারে মহাবিশ্বে বিভিন্ন …

০১. সেটি (SETI): মহাজাগতিক বুদ্ধিমত্তার সন্ধানে আরও পড়ুন »

০২. ফার্মির গােলকধাঁধা : তারা সবাই কোথায়?

ড্রেকের আগেও অনেকেই মহাজাগতিক সভ্যতার অস্তিত্ব নিয়ে চিন্তাভাবনা করেছেন। এদের মধ্যে অন্যতম একজন হচ্ছেন বিখ্যাত পদার্থিবিজ্ঞানী এনরিকো ফার্মি (Enrico Fermi)। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময় ফার্মি কাটিয়েছেন লস অ্যালামস-এ ম্যানহাটন প্রজেক্টে পারমানবিক বােমা তৈরিতে সাহায্য করার জন্য। তবে সব খারাপ দিকেরই আবার দু’ একটি ভাল দিক থাকে। মানব বিধ্বংসী এই প্রজেক্টের সবচেয়ে আলােকিত’ দিক ছিল যে, …

০২. ফার্মির গােলকধাঁধা : তারা সবাই কোথায়? আরও পড়ুন »

০১. ড্রেকের সমীকরণ (Drake’s Equation)

বেতার তরঙ্গ ব্যবহার করে সৌর জগতের বাইরে বুদ্ধিমান প্রাণী খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে আলােচনার জন্য একদল বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলী ১৯৬১ সালে জড়াে হয়েছিলেন ওয়েষ্ট ভার্জিনিয়ার গ্রীনব্যাংক মানমন্দিরে। সম্মেলনে যারা উপস্থিত ছিলেন তারা সবাই মহাবিশ্বে বুদ্ধিমত্তা অনুসন্ধানে অগ্রণী কর্মী। তিন দিনের সম্মেলন শেষে জন লিলির (John Lilly) ডলফিনের বুদ্ধিমত্তার গল্প শুনে তারা নিজেদের নামকরণ করেন The …

০১. ড্রেকের সমীকরণ (Drake’s Equation) আরও পড়ুন »

০২. উত্তপ্ত বায়ুমন্ডলে অণুজীবগুলাের টিকে থাকার সম্ভাবনা

দ্বিতীয়তঃ পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করার সময় টিকে থাকার সম্ভাবনা কতটুকু? ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগাের এডওয়ার্ড এন্ডার্স (Edward Anders) দেখিয়েছেন যে, ইন্টারপ্লানেটারি ধূলিকণাগুলাে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের সবচেয়ে উঁচু স্তরে ধীরে ধীরে নেমে আসে। ফলে সেগুলাে তেমন একটা উত্তপ্ত হয় না। কিন্তু অন্যদিকে কিছুটা ভারী প্রস্তরখন্ড ধেয়ে আসে আক্ষরিক অর্থেই উল্কার গতিতে। ফলে তাদের উপরিভাগ প্রচন্ড তাপে গলে যায় …

০২. উত্তপ্ত বায়ুমন্ডলে অণুজীবগুলাের টিকে থাকার সম্ভাবনা আরও পড়ুন »

Scroll to Top
Scroll to Top
১ম অধ্যায়

২য় অধ্যায়

৩য় অধ্যায়

৪র্থ অধ্যায়

৫ম অধ্যায়

৬ষ্ঠ অধ্যায়

৭ম অধ্যায়

৮ম অধ্যায়

৯ম অধ্যায়

গ্রন্থ আলোচনা/সমালোচনা